প্রান্তজন রিপোর্ট: গুরুদাসপুরের
নদীতে অবৈধ
সোঁতি জাল
পেতে বন্দ
করছে পানি
প্রবাহ। এতে
করে লাখ
লাখ টাকার
মাছ ধরে
রাতারাতি বড়লোক
হচ্ছে প্রভাবশালীরা
অভিযোগ স্থানীয়দের।
এদিকে প্রসাশনের
নজরদারি থাকলে
ও তা
উপেক্ষা করে
সোঁতি জাল
পেতে নিধন
করছে পোনা
মাছ থেকে
শুরু করে
বড় মা
মাছ।
স্থানীয়রা জানান, আত্রাই,
গুমানি ও
নন্দকুজা নদীতে
প্রতি রাতে
পানি প্রবাহের
গুরুত্বপূর্ণ মুখে পাতা সোঁতি জালে
এই মৌসুমে
কমপক্ষে কোটি
টাকার মাছ
ধরে স্থানীয়
প্রভাবশালীরা ভাগ বাটোয়ারা করে পকেটে
তুলছেন।
অবৈধ সোতি জাল
পাতায় কৃষকের
রবি শষ্য
আবাদ এরই
মধ্যে হুমকির
মুখে পড়েছে৷
প্রভাবশালীরা পানি প্রবাহের পথে জাল
পেতে প্রতিবন্ধকতা
সৃষ্টি করে
হুমকির মুখে
ঠেলে দিচ্ছে
চলনবিলের কৃষকদের
বলে অভিযোগ
তাদের। আর
এসব জালের
ফাঁস এতই
ছোট যে
পোনা মাছ
থেকে শুরু
করে বড়
মা মাছও
রেহাই পাচ্ছে
না৷
অভিযোগ উঠেছে গুরুদাসপুরের
রমিজুল ইসলাম
আত্রাই নদীর
মুখে কয়েকটি
গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বাঁশও অন্যান্য উপকরণ
দিয়ে পানি
প্রবাহ বন্ধ
করে অতি
সূক্ষ্ম জাল
পেতে মাছ
ধরছে৷
সোঁতি জাল ব্যপারে
রমিজুলের সাথে
মুঠো ফোনে
(০১৭২২৩৬০৮১১) কথা হলে তিনি জানান,
কয়েকদিন আগে
তার পাতা
সোঁতি জাল
ভেঙ্গে দিয়ে
গেছেন উপজেলা
প্রসাশন। তার
পর থেকে
আর সেভাবে
জাল পাতা
হচ্ছে না।
মাঝে মধ্যে
পাতা হচ্ছে।
এতে করে
কোন রকম
পানি প্রবাহ
বন্ধ করা
হচ্ছে না বলে ও জানান তিনি।
এ ব্যাপারে গুরুদাসপুর উপজেলা
ভূমি অফিসার
গণপতি রায়
জানান, অবৈধ
সোঁতি জালের
বিরুদ্ধে অভিযান
চলছে৷ এ
ছাড়া সোঁতি
জাল পরিচালকদের
বিরুদ্ধে আইনানুগ
ব্যবস্থা নেয়ার
জন্য উপজেলা
মৎস কর্মকর্তাকে
বলা হয়েছে।
জেলা মৎস কর্মকর্তা
আতাউর রহমান
জানান, সোঁতি
জাল অপসারণের
জন্য তারা
বদ্ধ পরিকর।
এব্যপারে কোন
ছাড় নেই।
গুরুদাসপুরের সোঁতি জালের মালিকদের নামের
তালিকা করা
হলে আইনানুগ
ব্যবস্থা নেয়া
হবে বলে
জানান এই
কর্মকর্তা।

Post a Comment