স্টাফ রিপোর্টার: নাটোর
সদরের ছাতনী
ইউপির ছাতনী
দিয়ারপাড়া গ্রামের অদম্য মেধাবী ছাত্র
আল আমিন
রাজশাহী বোর্ডের
অধীন ছাতনী
উচ্চ বিদ্যালয়
থেকে ২০১৭
সালের এসএসসি
পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে।
তার পিতার নাম
মৃত আব্দুস
সামাদ ও
মাতার নাম
মোছা: মর্জিনা
বেগম। তিন
ভাইবোনের মধ্যে
আল আমিন
সবার ছোট।
তাদের বাড়ির
অবস্থা আসমানিদের
কুড়ে ঘরের
মতো অবস্থা,
একটু বৃষ্টি
হলেই পানি
পড়ে, না
ঘুমিয়ে বসে
থাকতে হয়।
আল আমিন
পড়াশুনার খরচ
যোগাতে অন্যের
জমিতে দিনমজুরের
কাজ করতো
সেইসাথে তার
মা অন্যের
বাড়িতে ঝিয়ের
কাজ করে
তার পড়ার
খরচ যোগানোর
চেষ্টা করেছে।
না খেয়ে
ছেলেকে এতো
কষ্ট করে
পড়ানোর কারণে
তার মাকে
অনেক তিরস্কার
সহ্য করতে
হয়েছে। কিন্তু
তার মায়ের
বিশ্বাস ছিল
তার ছেলে
মেধাবী, তাই
তার স্বপ্ন
ছেলে একদিন
ইঞ্জিনিয়ার হবে। আল আমিন মায়ের
স্বপ্ন পূরণে
শত কষ্টের
পরেও হেঁটে
হেঁটে বিদ্যালয়ে
গিয়ে পড়াশুনা
করে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
পিতৃহীন আল
আমিন ও
তার মায়ের
স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার
হওয়ার কিন্তু
তার আগে
তো কলেজে
ভর্তি হতে
হবে। কিভাবে
যোগাড় হবে
টাকা এই
চিন্তায় মা
ছেলে দুজনে
দিশেহারা। তাহলে কি থেমে যাবে
এই অদম্য
মেধাবী ছাত্রের
পড়াশুনা? পিতৃহীন
হতদরিদ্র মেধাবী
ছাত্র আল
আমিনের পড়াশুনা
যেন বন্ধ
না হয়
সে জন্য
হদয়বান ব্যক্তি,
এনজিও, ব্যাংক
সহ সকল
প্রতিষ্ঠানের নিকট সহযোগিতার আবেদন করেছেন
ছাতনী উচ্চ
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নারায়ন চন্দ্র
প্রামানিক ও অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।

Post a Comment