প্রান্তজন রিপোর্ট: বড়াইগ্রাম
উপজেলার জোনাইল
ইউনিয়নের চামটা
গ্রামের দোলন
হত্যা মামলাকে
দূর্বল করতে
বাদীর বিরুদ্ধে
লুটের মামলা
দায়ের অভিযোগ
উঠেছে। শুক্রবার
এক সংবাদ
সম্মেলনে ওই
দাবী করে
বাদী বুলবুল
হোসেন।
লিখিত বক্তব্যে হত্যা
মামলার বাদী
বুলবুল হোসেন
বলেন, ইউপি
নির্বাচনে ভোট করাকে কেন্দ্র করে
প্রকাশ্যে দিবালোকে আমার ছোট ভাই
দোলনকে প্রতিবেশীরা
পিটিয়ে হত্যা
করে। এ
ঘটনায় বাদী
হয়ে তাদের
নামে হত্যা
মামলা দায়ের
করা হয়।
গ্রেফতার এড়াতে
আসামীরা বাড়ি
ছেরে পালিয়ে
যায়। এদিকে
তাদের বাড়ির
রসুনসহ অন্যান্য
মালামাল পার
করে তাদের
অপর আতœীয়দের বাড়িতে
নিয়ে যায়।
পরে তারাই
আবার আমিসহ
আমার লোকদের
উপর মিথ্যা
লুটের মামলা
দায়ের করেছে
আদালতে গিয়ে।
বুলবুল আরো বলেন,
চামটা গ্রামের
আব্দুস সামাদ,
জয়নালের বাড়ি
থেকে রসুনসহ
অন্যান্য মালামাল
স্থানীয় ইউপি
চেয়ারম্যান তোজাম্মেল হক, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের
সাধারণ সম্পাদক
নজরুল ইসলামের
উপস্থিতিতে তার স্বজনরা অন্যদের বাড়িতে
নিয়ে যায়।
একই ভাবে
রফিক, রবিউল,
আলাউদ্দিন, জালাল, শামসুল, আফসার, আস্তুল,
বাস্তুলের বাড়ি থেকে রসুন বের
করে নিয়ে
যায় ।
এরপর রফিকের
স্ত্রী সাহেদা
এবং রবিউলের
স্ত্রী নীলুফা
বাদী হয়ে
নাটোর আদালতে
গিয়ে ৫৭
জনের নামে
রসুন লুটের
মামলা দায়ের
করেছেন। বাস্তবে
এর কোন
ভিত্তি নাই।
এছাড়া রফিক,
রবিউল, আলাউদ্দিন
বিএনপির লোক
তারা এখন
নিজেদের আওয়ামীলীগের
বলে দাবী
করছে।
এ বিষয়ে জোনাইল ইউপি চেয়ারম্যান তোজাম্মেল হক বলেন, দুই বাড়ির রসুন আমার উপস্থিতিতে তার স্বজনরা নিয়ে গেছে। এরপর বিচ্ছিন্ন ভাবে লুটের অভিযোগ শুনে বিভিন্ন সময় স্থানীয় ইউপি সদস্য, পুলিশ সদস্যদের অবহিত করে সেখানে পাঠিয়ে রসুন নিয়ে যেতে সহযোগীতা করেছি। তবে লুটের মামলার বিষয়ে আমার কিছু জানা নাই।

Post a Comment