নবীউর রহমান পিপলু, বিশেষ প্রতিনিধি: নাটোর ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও যানজট নিরসনে গত এক বছর ধরে শহরের প্রাণকেন্দ্র উত্তরা সুপার মার্কেট থেকে কেন্দ্রিয় জামে মসজিদ পর্যন্ত সড়কে বাঁশের তৈরি ডিভাইডার দিয়ে দুই লেন করা হয়েছে। গত প্রায় এক বছর ধরে এই বাঁশ দিয়ে বানানো ডিভাইডারের মাধ্যমে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। ২০১১ সালে প্রধানমন্ত্রী নাটোর সফরে এলে শহরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া সড়কটি চারলেনে উন্নীত করার ঘোষণা দেন। কিন্তু পরবর্তীতে প্রশস্তকরণ সড়ক হিসেবে এর নির্মাণ প্রকল্প একনেকে অনুমোদিত হয়। শহরের হরিশপুর শংকর গোবিন্দ চৌধুরী বাইপাস মোড় থেকে শহরের মধ্যে দিয়ে বনবেলঘরিয়া বাইপাস মোড় পর্যন্ত ৫ দশমিক ৮৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এই সড়কের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৫৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা। কিন্তু ওই প্রকল্পের কাজ শরু না হওয়ায় সড়কের মাঝ বরাবর কংক্রিটের পিলার বসিয়ে বাঁশ দিয়ে ডিভাইডার বানানো হয়েছে।
সড়কটিতে এভাবে বাঁেশর ডিভাইডার বানিয়ে দুই লেন করে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হলেও পথচারী বা যানবাহন চালকদের বেপরোয়া চলাচল থামানো যায়নি। নাটোর পৌরসভার সহায়তায় জেলা পুলিশের ব্যবস্থাপনায় এই বাঁশের ডিভাইডার তৈরি সড়কে দুই লেন করা হয়েছে। কিন্তু বাঁশের এই ডিভাইডার বানিয়ে যানজটের হাত থেকে কিছুটা রক্ষা পেলেও জনদুর্ভোগ কমেনি। হালকা যানবাহন বিশেষ করে ইজিবাইক, রিক্সা ও মোটর সাইকেল চালকদের পাশাপাশি পথচারীদের বেপরোয়া পারাপার দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশদের প্রায়ই বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও বিনা বাধায় ওই ডিভাইডারের বাঁশ টপকে সড়ক পার হন। এসময় কখনও কখনও ছোট খাটো দুর্ঘটনার শিকারে পড়তে হয় পথচারীদের। রসিকজনেরা এনিয়ে রসালো মন্তব্য করতেও কার্পণ্য করেন না। অনেককেই বলতে শোনা যায়, বাঁশ দিয়েও চালক ও পথচারীসহ নাটোরবাসীকে সোজা করা যাচ্ছে না।
নাটোর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোফাজ্জল হোসেন জানান, প্রথম পর্যায়ে কিছু অর্থ বরাদ্দ পাওয়ায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসের মধ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হবে বলে জানান তিনি।
সড়কটিতে এভাবে বাঁেশর ডিভাইডার বানিয়ে দুই লেন করে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হলেও পথচারী বা যানবাহন চালকদের বেপরোয়া চলাচল থামানো যায়নি। নাটোর পৌরসভার সহায়তায় জেলা পুলিশের ব্যবস্থাপনায় এই বাঁশের ডিভাইডার তৈরি সড়কে দুই লেন করা হয়েছে। কিন্তু বাঁশের এই ডিভাইডার বানিয়ে যানজটের হাত থেকে কিছুটা রক্ষা পেলেও জনদুর্ভোগ কমেনি। হালকা যানবাহন বিশেষ করে ইজিবাইক, রিক্সা ও মোটর সাইকেল চালকদের পাশাপাশি পথচারীদের বেপরোয়া পারাপার দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশদের প্রায়ই বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও বিনা বাধায় ওই ডিভাইডারের বাঁশ টপকে সড়ক পার হন। এসময় কখনও কখনও ছোট খাটো দুর্ঘটনার শিকারে পড়তে হয় পথচারীদের। রসিকজনেরা এনিয়ে রসালো মন্তব্য করতেও কার্পণ্য করেন না। অনেককেই বলতে শোনা যায়, বাঁশ দিয়েও চালক ও পথচারীসহ নাটোরবাসীকে সোজা করা যাচ্ছে না।
নাটোর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোফাজ্জল হোসেন জানান, প্রথম পর্যায়ে কিছু অর্থ বরাদ্দ পাওয়ায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসের মধ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হবে বলে জানান তিনি।

Post a Comment