নবীউর রহমান পিপলু,
বিশেষ প্রতিনিধি:
জ্বালানী তেলের
বরাদ্দ না
থাকায় নাটোর
সদর হাসপাতালে
স্থাপন করা
জেনারেটর ২২
বছরেও চালু
করা হয়নি।
এদিকে দীর্ঘদিন
অলস পড়ে
থাকায় জেনারেটরটি
নষ্ট হয়ে
যাচ্ছে।
হাসপাতাল সুত্রে জানাযায়,
১৯৯৫ সালে
নাটোর সদর
হাসপাতাল আধুনিক
হাসপাতাল হিসেবে
উন্নীত করার
পর বিদ্যুতের নিরবিচ্ছন্ন ব্যবস্থা
করতে হাসপাতাল
চত্বরে একই
বছরের ২০
জুন নিজস্ব
জেনারেটর স্থাপন
করা হয়।
জেনারেটরটি চালু করা সহ একজন
টেকনিশিয়ান ও রক্ষনাবেক্ষনের জন্য গণপুর্ত
বিভাগ থেকে
একজন কর্মচারী
নিয়োগ করা
হয়। কিন্তু
জ্বালানী তেলের
বরাদ্দ না
থাকায় জেনারেটরটি
স্থাপনের পর
থেকে চালু
করা হয়নি।
ফলে দীর্ঘ
প্রায় ২২
বছর ধরে
জেনারেটরটি অলস পড়ে রয়েছে।
রক্ষণাবেক্ষনের জন্য গণপুর্ত
বিভাগের কর্মকারী
ইউসুফ আলী
জানান জেনারেটর
স্থাপনের পর
তাকে ও
একজন টেনিশিয়ান
নিয়োগ দেওয়া
হয়। কিন্তু
জেনারেটর চালু না হওয়ায় টেকনিশিয়ানকে
হেড অফিসে
ফিরিয়ে নেওয়া
হয়েছে। জেনারেটরটি
চালু না
হওয়ায়
তা অলস পড়ে রয়েছে।
টেকনিশিয়ান ইব্রাহিম হোসেন
জানান, দীর্ঘদিন
অলস পড়ে
থাকলেও জেনারেটরটি
নষ্ট হয়নি।
জ্বালানী তেলের
সরবরাহ পাওয়া
গেলে এখনও
চালু করা
যাবে।
নাটোর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ আবুল কালাম আজাদ জানান, জেনারেটরটি চালু করলে প্রতি ঘন্টায় ২৪ লিটার জ্বালানী তেলের ( পেট্্েরাল) প্রয়োজন হয়। কিন্তু জেনারেটর বরাদ্দ করা হলেও জ্বালানী তেলের বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। ফলে জেনারেটর টি স্থাপনের পর থেকেই পড়ে রয়েছ্।ে বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত করে সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও মন্ত্রনালয়ে একাধিকবার পত্র প্রেরন করা হয়েছে। জ্বালানী তেলের অভাবে জেনারেটর চালু করতে না পারায় অস্ত্রোপচারের সময় বিদ্যুৎ চলে গেলে সমস্যায় পড়তে হয়। এছাড়া দীর্ঘদিন পড়ে থাকায় জেনারেটরটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

Post a Comment