প্রান্তজন রিপোর্ট: সরকারি
চাল বিতরণে
বিপ্রবেরঘড়িয়া ইউয়িন পরিষদ স্বজনপ্রীতি অর্থের লেনদেন
ও চাল
ওজনে কম
দেয়ার অভিযোগ
উঠেছে।
চেয়ারম্যান মেম্বারদের কার্ড
বিতরণে স্বজনপ্রীতি
অর্থের লেনদেন
ও ডিলারদের
বিরুদ্ধে চাল
ওজনে কম
দেয়ার অভিযোগ
ও উঠেছে।
গত মার্চ মাস
থেকে দরিদ্র
মানুষের মাঝে
ন্যায্য মূল্যে
চাল বিতরণের
জন্য ডিলার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নীতিমালা
লংঘন করে
ইউপি পরিষদের চেয়ারম্যানদের
সুপারিশে জেলার
৭ উপজেলার
৫২ ইউনিয়নে
বেশির ভাগই
আওয়ামলীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের
দেওয়া হয়েছে
ডিলারশীপ। ক্ষমতাশীন দলীয় নেতা, ইউপি
চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা গরীব মানুষের
নাম বাদ
দিয়ে স্বচ্ছল,
সমর্থক ও
তাদের আত্মীয়
স্বজনদের নাম
তালিকাভুক্ত করেছে বলে অভিযোগ করেছেন
এলাকাবাসীরা।
এদিকে ভোট না
দেয়ায় অনেককেই
কার্ড দেয়নি
ওয়ার্ড মেম্বার
ও চেয়াম্যান
বললেন কার্ড
না পাওয়া
একজন হতদরিদ্র
মহিলা।
ডিলার তৈহিদুর রহমান
বলেন, জননেত্রী
শেখ হাসিনার
ঘোষিত ১০
টাকা কেজি
দরে চাল
বিতরণে বস্তায়
চাল কম
বলে অনেক
ডিলারই ওজনে
কম দিচ্ছে
। স্বজনপ্রীতি
আর পয়সা
না নিয়ে
মেম্বার চেয়ারম্যানেরা
যদি সঠিক
ভাবে কার্ড
গুলো বিতরণ
করতো তাহলে
আসল দরিদ্র
মানুষ গুলো
কার্ড পেতো।
এব্যপারে প্রতিবাদ
করেও কোন
কাজ হয়নি।
তাই ইউয়িন
পরিষদ থেকে
দেয়া এই
অস্বচ্ছতার চাদরে ঢাকা এই লিস্টে
চাল বিতরণ
করছি বলে
জানান এই
ডিলার।
তবে অভিযোগ মিথ্যে
বলে ওয়ার্ড
মেম্বাররা বলেন ইউনিয়ন পরিষদ থেকে
যে কার্ড
দেয়া হয়েছে
তা ওয়ার্ডের
৫১ কমিটির
সভাপতি ও
যুবলীগের নেতা-কর্মী নিয়ে
বিতরণ করা
হয়েছে। পয়সা
নিয়ে কার্ড
দেয়া কথাটা
পুরোপুরি মিথ্যা।
এটা আমার
বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
ছাড়া আর
কিছুই নাÑ
বললেন ৫নং
ওয়ার্ড সদস্য
মুকুল হোসেন।
এ ব্যপারে ৫নং
বিপ্রবেলঘড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জালাল
উদ্দিন বলেন,
সরকারের ১০
টাকা কেজি
দরে চাল
বিতরণে ৫নং
ইউনিয়নে কোন
অনিয়মের অভিযোগ
নাই। পরিষদে
সকল সদস্যদের
নিয়ে মিটিং
করে কার্ড
বিতরণ করা
হয়েছে। কার্ডের
মাধ্যেমে ডিলাররা
স্বচ্ছ ও
মোটা চাউল
বিতরণ করছে
বলে জানান
৫নং বিপ্রবেলঘড়িয়া
ইউনিয়ন পরিষদের
নব নির্বাচিত
চেয়ারম্যান।

Post a Comment